
আব্দুল মতিন মুন্সী ( ফরিদপির, বোয়ালমারী)
ফরিদপুর জেলার বোয়ালমারী উপজেলার বাসিন্দা। বঙ্গেশ্বরদী সম্মিলনী মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে বিজ্ঞান বিভাগে এসএসসি পাশ করেন,সরকারী বাংলা কলেজ থেকে এইচএসসি এবং বিএ পাশ করেন।
পেশাগত দক্ষতা উন্নয়ন এবং শ্রমিকদের জীবন মান উন্নয়ন,আন্তর্জাতিক ব্যবসা ও গ্লোবাল সাপ্লাই চেইন সম্পর্কিত বিষয়ে জার্মানির অর্থায়নে ব্রাক ইউনিভার্সিটি থেকে ডিপ্লোমা করেন।
এছাড়া গ্লোবাল সাপ্লাই চেইন এন্ড ইন্টারন্যাশনাল লেবার ম্যানেজমেন্ট বিভাগে ক্যাসেল ইউনিভার্সিটি (জার্মানি),শ্রমিকদের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার বিষয়ে আইটিসি(ইন্টারন্যাশনাল ট্রেনিং সেন্টার) আইএলও তুরিন (ইতালি) থেকে ডিপ্লোমা করেছেন।
এছাড়া জাপান, ভারত,ইন্দোনেশিয়া, সিংগাপুর, বেলজিয়াম থেকে আন্তর্জাতিক শ্রম বিষয়ে উচ্চতর প্রশিক্ষনের পাশাপাশি সুইজারল্যান্ডে গ্লোবাল শ্রম ইস্যু নিয়ে কাজ করেন।
বর্তমানে তিনি ডেনমার্ক প্রবাসী, এই দেশে সর্ব বৃহৎ শ্রমিক সংগঠনের সাথে যুক্ত আছেন।
আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার শীর্ষ সম্মেলনে এশিয়া ও ইউরোপ সহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের শ্রমিক সংগঠনের সাথে কাজ করছেন।
সামরিক বাহিনীতে স্বল্প সময় চাকরি করেছেন,২০১০ সালের শেষ দিকে চাকরি থেকে স্বেচ্ছায় অবসর নিয়ে ২০১১ সালে রাজনীতিতে আনুষ্ঠানিক ভাবে যোগদান করেন।
রাজনৈতিক দায়িত্ব হিসেবে তিনি বাংলাদেশ লেবার ফেডারেশন সাথে সংগঠক হিসেবে কাজ করেন, বিভিন্ন মেয়াদে তিনি বাংলাদেশ লেবার ফেডারেশন বৃহত্তর মিরপুর অঞ্চলের সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন বৃহত্তর মিরপুর অঞ্চলের সভাপতি, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন ঢাকা মহানগরের যুগ্ম আহবায়ক, বাংলাদেশ লেবার ফেডারেশন যুব শাখার কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ লেবার ফেডারেশন কেন্দ্রীয় কমিটির শিক্ষা,গবেষণা ও প্রকাশনা সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
বাংলাদেশ টেক্সটাইল এন্ড গার্মেন্টস ফেডারেশনের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ঢাকা মহানগর পশ্চিমের সহ-সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
তিনি বৃহত্তর মিরপুর অঞ্চল নির্মান শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের প্রতিষ্ঠা কালীন সভাপতি।
রাজনৈতিক জীবনে ফ্যাসিবাদের দোসরদের বিরুদ্ধে লড়াই সংগ্রাম করতে গিয়ে ২৯ টি মামলার আসামি হয়েছেন।
ফরিদপুরের শহীদুল ইসলাম বাবুল ভাইয়ের একজন ঘনিষ্ঠ কর্মী।